তৌকির আহমেদ একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং লেখক। ১৯৮০’র দশকের শেষের দিকে তার অভিনয় জীবনের শুরু হয়। নাটক ও চলচ্চিত্র দুই মাধ্যমেই তিনি অভিনয় করেন। পরবর্তীতে লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট থিয়েটার থেকে মঞ্চ নাটক পরিচালনার প্রশিক্ষন গ্রহণ এবং নিউইয়র্ক ফিল্ম একাডেমি থেকে চলচ্চিত্রে ডিপ্লোমা করে তিনি নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালনা শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র জয়যাত্রা পরিচালনার মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তার পরিচালিত কয়েকটি চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অংশগ্রহণ করে এবং পুরস্কার লাভ করে। পাশাপাশি তার রচিত তিনটি বই অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়েছে।
তৌকির আহমেদের প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা
তৌকির আহমেদ ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে এস এস সি এবং এইচএসসি সম্পন্ন করেন। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ-এ পড়াকালীন তিনি মঞ্চ নাটকে অভিনয় শুরু করেন। তারপর তিনি স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল এবং প্রযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে। তিনি ১৯৯৫ সালে লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট থিয়েটার থেকে মঞ্চ নাটক পরিচালনার প্রশিক্ষন নেন এবং ২০০২ সালে নিউইয়র্ক ফিল্ম অ্যাকাডেমি থেকে চলচ্চিত্রে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন।
তৌকির আহমেদের কর্মজীবন
তৌকির আহমেদের প্রথম নাটকে সফলতার পর তিনি বিটিভি’তে প্রচারিত নাটকসমূহের রোমান্টিক চরিত্রের শীর্ষ অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভ করেন। অভিনয়ের পাশাপাশি পরবর্তীতে তিনি নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেন।
তৌকির আহমেদের সম্পূর্ণ জীবনী তথ্য
পুরো নাম: | তৌকির আহমেদ |
ডাক নাম: | তৌকির |
পেশা: | অভিনেতা, পরিচালক, লেখক |
জন্ম তারিখ: | ১৯৬৬ |
জন্মস্থান: | ঢাকা, বাংলাদেশ |
বয়স: | (বয়স ৪৬) |
ইঞ্চিতে উচ্চতা | ৫ ফু ৬ ইঞ্চি (১.৮৮ মি) |
কি কারণে বিখ্যাত: | চলচ্চিত্র অভিনেতা, |
জাতীয়তা: | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | স্নাতক (স্থাপত্য) |
ধর্ম: | ইসলাম |
লিঙ্গ: | পুরুষ |
রাশি: | এন/এ |
পিতা: | এন/এ |
মা: | এন/এ |
বৈবাহিক অবস্থা: | বিবাহিত |
স্ত্রী | বিপাশা হায়াত |
সন্তান | আরিশা আহমেদ (মেয়ে), আরীব আহমেদ (ছেলে) |
আত্মীয় | আবুল হায়াত (শ্বশুর), নাতাশা হায়াত (শ্যালিকা) |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার (২ বার) |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
তৌকির আহমেদের অভিনয়
তৌকির আহমেদের নাট্যাভিনয়ের অভিষেক হয় আশির দশকে। তার অভিনীত প্রথম নাটক বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হয়, নাটকটির বিষয়বস্তু ছিল দেশের তরুণ শিল্পীদের মাদক সমস্যা। ১৯৯৬ সালে তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক নদীর নাম মধুমতী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। একই বছর তিনি তার শ্বশুর আবুল হায়াত পরিচালিত প্রথম নাটক হারজিত-এ অভিনয় করেন। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন তার স্ত্রী বিপাশা হায়াত। এরপর আবুল হায়াতের নির্দেশনায় এই জুটি একসাথে কাজ করেন বেলি, প্রত্যাশা, ও একজন অপরাধিনী নাটকে এবং দোলা ও হাসুলি ধারাবাহিক নাটকে। পরবর্তীতে তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত দেশ বিভাগের প্রেক্ষাপটে নির্মিত চিত্রা নদীর পারে (১৯৯৯) এবং সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ রচিত বিখ্যাত উপন্যাস লালসালু অবলম্বনে নির্মিত লালসালু (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
২০০৬ সালে নিজের পরিচালিত রূপকথার গল্প চলচ্চিত্রে একজন ট্রাক ড্রাইভার চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০০৯ সালে জনপ্রিয় সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ রচিত প্রিয়তমেষু উপন্যাস অবলম্বনে মোরশেদুল ইসলাম পরিচালিত প্রিয়তমেষু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১১ সালে অভিনয় করেন চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার বিপরীতে আরিফ খানের পরিচালনায় ওইখানে যেওনাকো তুমি। নাটকটি এনটিভিতে প্রচারিত হয়। এ বছর তিনি তানিম নূর পরিচালিত ফিরে এসো বেহুলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১২ সালে ১২তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ চলচ্চিত্রটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়। ২০১৩ সালে কাজী মোরশেদ পরিচালিত একই বৃত্তে চলচ্চিত্রে এক জমিদারের কাজের লোকের চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৪ সালে তিনি অভিনয় করেন হামেদ হাসান নোমানের রচনা ও পরিচালনায় উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে ধারাবাহিক নাটকে। এছাড়া এ বছর একাধিক আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী জালালের গল্প চলচ্চিত্রে জালালের পিতার চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে প্রায় এগার বছর পর তৌকির, অপি করিম ও মাহফুজ আহমেদ একসাথে অভিনয় করেন কেমন আছো নাটকে। রুম্মান রশীদ খানের রচনায় ও চয়নিকা চৌধুরীর পরিচালনায় নাটকটি ২০১৫ সালে এনটিভির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রচারিত হয়। এছাড়া একই বছর ফারিয়া হোসেনের রচনায় ও চয়নিকা চৌধুরীর পরিচালনায় মাছরাঙ্গা টেলিভিশনে প্রচারিত অন্ধকারে জোনাকি ও এটিএন বাংলায় প্রচারিত অপার আনন্দ নাটকে অভিনয় করেন। দুটি নাটকেই তার বিপরীতে ছিলেন জাকিয়া বারী মম ও নাজিরা মৌ। আবুল হায়াতের নির্দেশনায় স্ত্রী বিপাশা হায়াতের বিপরীতে অভিনয় করেন সোনালী ডানার চিল নাটকে। নাটকটি ২০১৫ সালে ঈদুল ফিতরে চ্যানেল আই-তে প্রচারিত হয়।
২০১৬ সালে অভিনয় করেন সকাল আহমেদের পরিচালনায় চট্টো মেট্রো ও অঞ্জন আইচের পরিচালনায় ভাইরাস নাটকে। এছাড়া দীর্ঘ বিশ বছর চিত্রনায়িকা মৌসুমীর বিপরীতে সাজিন আহমেদ বাবুর রচনা ও পরিচালনায় বসন্ত মেঘ টেলিফিল্মে অভিনয় করেন।
নাটক ও চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি মঞ্চ নাটকেও অভিনয় করেছেন। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ শিল্পকলায় চার দিনব্যাপী বিজয় দিবস উত্সবে সেলিনা শেলীর রচনায় ও মোহাম্মদ আলী হায়দারের নির্দেশনায় যমুনা নাটকে অভিনয় করেন।
তৌকির আহমেদের পরিচালনা
তৌকির আহমেদ পরিচালিত প্রথম নাটক তোমার বসন্ত দিনে। ২০০৪ সালে তিনি তার ষষ্ঠ নাটক অরন্যের সুখ দুঃখ পরিচালনা করেন। একই বছর তার চলচ্চিত্র পরিচালনায় অভিষেক হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র জয়যাত্রা পরিচালনার মাধ্যমে। চলচ্চিত্রটি আমজাদ হোসেন রচিত একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত। এই চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে তিনি ২০০৫ সালে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেন। চলচ্চিত্রটি ২০০৬ সালে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ প্রদর্শিত হয় এবং শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ২০০৮ সালে প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ পরিচালক ও শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার বিভাগে পুরস্কার অর্জন করেন। ২০০৬ সালে মুক্তি পায় তার রচিত ও পরিচালিত চলচ্চিত্র রূপকথার গল্প। এই চলচ্চিত্র পরিচালনার মাধ্যমে তিনি ২০০৭ সালে দ্বিতীয় বারের মত শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেন। চলচ্চিত্রটি ২০০৮ সালে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ প্রদর্শিত হয় এবং দর্শকদের বিবেচনায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে। ২০০৭ সালে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করেন দারুচিনি দ্বীপ। চলচ্চিত্রটি ২০০৮ সালে প্রদত্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সাতটি বিভাগে পুরস্কার অর্জন করে। তার শ্বশুর, আবুল হায়াত, একই ছায়াছবির জন্য সেরা সহ-অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। চলচ্চিত্রটি বালি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-এ প্রদর্শিত হয় এবং দর্শকদের বিবেচনায় শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।
২০১৩ সালে নিজের রচনায় ও পরিচালনায় নির্মাণ করেন টেলিফিল্ম সোনালী রোদ্রের রং দেখিয়াছি। তিনি পলাশ মাহবুবের রচনায় নির্মাণ করেন টেলিফিল্ম বাল্যশিক্ষা। এতে অভিনয় করেন কলকাতার বসবাসরত বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত রোজা পারমিতা। টেলিফিল্মটি ২০১৫ সালে ঈদুল ফিতরে এসএ টিভিতে প্রচারিত হয়।
দীর্ঘ আট বছর বিরতির পর শহীদুজ্জামান সেলিম, মোশাররফ করিম, ও নিপুনকে নিয়ে তৌকির তার চতুর্থ চলচ্চিত্র অজ্ঞাতনামার কাজ শুরু করেন। চলচ্চিত্রটি ২০১৫ সালে একুশে বইমেলায় নিজের প্রকাশিত হওয়া অজ্ঞাতনামা বইয়েরই চলচ্চিত্রায়ন। চলচ্চিত্রটি ২০১৬ সালে কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এবং বে অফ ন্যাপলস ইন্ডিপেনডেন্ট ফিল্ম ফেস্টিভালে প্রদর্শিত হয়। ২০১৬ সালে ঈদুল আযহার জন্য নির্মাণ করেন বিপাশা হায়াতের রচনায় আহরণ এবং তার নিজের রচনায় ইন্দ্রজাল। এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস প্রজনন কেন্দ্র হালদা নদী নিয়ে তৌকির নির্মাণ করেন তার পঞ্চম চলচ্চিত্র হালদা (২০১৭)। চলচ্চিত্রটি ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত ১৬তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এবং তৌকির আহমেদ শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার লাভ করেন।
তৌকির আহমেদের ব্যক্তিগত জীবন
তৌকির ১৯৯৯ সালের জুলাইয়ের ২৩ তারিখে বাংলাদেশের আরেকজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী বিপাশা হায়াতকে বিয়ে করেন। তাদের এক মেয়ে আরিশা আহমেদ ও এক ছেলে আরীব আহমেদ। রাজধানী ঢাকার মহাখালীর ডিওএইচএসে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বসবাস করেন।
নক্ষত্রবাড়ি প্রজেক্ট
গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রায় ১০ বিঘা জমির উপর দাঁড়িয়ে তৌকির- বিপাশা দম্পতির আধুনিক সুযোগ সুবিধা সংবলিত নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট ও কনফারেন্স সেন্টার।
তৌকির আহমেদের চলচ্চিত্র
বছর | চলচ্চিত্র | চরিত্র | পরিচালক | সহশিল্পী |
১৯৯৬ | নদীর নাম মধুমতী | বাচ্চু | তানভীর মোকাম্মেল | আলী যাকের, সারা যাকের, রাইসুল ইসলাম আসাদ |
১৯৯৯ | চিত্রা নদীর পারে | বাদল | তানভীর মোকাম্মেল | মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আফসানা মিমি, রওশন জামিল |
২০০১ | লালসালু | আক্কাস মিয়া | তানভীর মোকাম্মেল | রাইসুল ইসলাম আসাদ, মেমবুবা মাহনূর চাঁদনী |
২০০৬ | রূপকথার গল্প | ট্রাক ড্রাইভার | তৌকির আহমেদ | চঞ্চল চৌধুরী, তাসকিন সুমী, মামুনুর রশীদ |
২০০৯ | প্রিয়তমেষু | নিষাদের স্বামী | মোরশেদুল ইসলাম | চঞ্চল চৌধুরী, তাসকিন সুমী, মামুনুর রশীদ |
২০১২ | ফিরে এসো বেহুলা | তানিম নূর | জয়া আহসান, রাইসুল ইসলাম আসাদ, হুমায়ুন ফরীদি | |
২০১৩ | একই বৃত্তে | তাজু | কাজী মোরশেদ | নাজনীন হাসান চুমকি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, খলিল উল্লাহ খান |
২০১৫
|
জালালের গল্প | করিম | আবু শাহেদ ইমন | ফজলুল হক, মোশাররফ করিম, মৌসুমী হামিদ |
প্রার্থনা | শাহরিয়ার নাজিম জয় | শাহরিয়ার নাজিম জয়, কল্যাণ কোরাইয়া, নওশীন | ||
২০২০ | ১৯৭৫-অ্যান আনটোল্ড স্টোরি | তাজউদ্দিন আহমদ | সেলিম খান ও শামিম আহমেদ রনি | শহীদুজ্জামান সেলিম, মাসুমা রহমান নাবিলা |
তৌকির আহমেদের পরিচালক হিসেবে
বছর | চলচ্চিত্রের নাম | পরিচালক | কাহিনীকার | চিত্রনাট্যকার |
২০০৪ | জয়যাত্রা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
২০০৬ | রূপকথার গল্প | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ |
২০০৭ | দারুচিনি দ্বীপ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
২০১৬ | অজ্ঞাতনামা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | হ্যাঁ |
২০১৭ | হালদা | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
২০১৭ | ফাগুন হাওয়ায় | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
২০২১ | স্ফুলিঙ্গ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
প্রার্থনা | শাহরিয়ার নাজিম জয় | শাহরিয়ার নাজিম জয়, কল্যাণ কোরাইয়া, নওশীন | ||
২০২০ | ১৯৭৫-অ্যান আনটোল্ড স্টোরি | তাজউদ্দিন আহমদ | সেলিম খান ও শামিম আহমেদ রনি | শহীদুজ্জামান সেলিম, মাসুমা রহমান নাবিলা |
তৌকির আহমেদ অভিনেতা হিসেবে
আড়াল (১৯৯৬) | নিজামউদ্দিনের বিত্ত ভাবনা | সোনালী ডানার চিল (২০১৫) |
হারজিত (১৯৯৬) | দিক বিদিক | রুমমেট আবশ্যক |
বেলি | ওইখানে যেওনাকো তুমি (২০০১) | অসম |
প্রত্যাশা | গোপন কথা ছিল বলবার (২০১৩) | একজন ভীতু মানুষ |
একজন অপরাধিনী | সোনালী রোদ্রের রং দেখিয়াছি (২০১৩) | ডাইনোসর |
দোলা | উদোর পিন্ডি বুদোর ঘাড়ে (২০১৪) | ভালোবাসার রেসিপি |
হাসুলি | পোড়া গন্ধ শহর জুড়ে (২০১৫) | অরণ্য মঞ্জুরী |
কি হইতে কি হইলো | কেমন আছো (২০১৫) | চট্টো মেট্রো (২০১৬) |
জোসনা কাল | অন্ধকারে জোনাকি (২০১৫) | ভাইরাস (২০১৬) |
গায়েবুল্লাহ | অপার আনন্দ (২০১৫) | বসন্ত মেঘ (২০১৬) |
সবুজ পাতার গল্প | বাল্যশিক্ষা (২০১৫) | নিয়ন জোসনার পরী (২০১৬) |
তৌকির আহমেদ পরিচালক হিসেবে
- তোমার বসন্ত দিনে
- অরন্যের সুখ দুঃখ (২০০৪)
- চন্দ্রমগ্ন (২০১১)
- সোনালী রোদ্রের রং দেখিয়াছি (২০১৩)
- বিস্ময়
- বাল্যশিক্ষা (২০১৫)
- আহরণ (২০১৬)
- ইন্দ্রজাল (২০১৬)
তৌকির আহমেদের প্রকাশনা
- প্রতিসরণ (২০১২) – মঞ্চ নাটক
- ইচ্ছেমৃত্যু (২০১৩) – মঞ্চ নাটক
- অজ্ঞাতনামা (২০১৫) – মঞ্চ নাটক
- একগুচ্ছ কবিতা (২০২০) – বই
তৌকির আহমেদের পুরস্কার ও সম্মাননা
বছর | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
২০০৮
|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র (প্রযোজক) |
জয়যাত্রা (২০০৪)
|
বিজয়ী (যৌথভাবে ফরিদুর রেজা সাগরের সাথে) |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | বিজয়ী | ||
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | বিজয়ী |
তৌকির আহমেদের মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
বছর | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
২০০৫ | শ্রেষ্ঠ পরিচালক | জয়যাত্রা (২০০৪) | বিজয়ী |
২০০৭ | শ্রেষ্ঠ পরিচালক | রূপকথার গল্প (২০০৬) | বিজয়ী |
তৌকির আহমেদের ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব
বছর | বিভাগ | চলচ্চিত্র | ফলাফল |
২০০৬ | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | জয়যাত্রা (২০০৪) | মনোনীত |
২০০৮ | শ্রেষ্ঠ দর্শক পুরস্কার | রূপকথার গল্প (২০০৬) | বিজয়ী |
২০১৮ | শ্রেষ্ঠ পরিচালক | হালদা (২০১৭) | বিজয়ী |