Image default
খেলা

ইতিহাস গড়েও কাঁদতে হলো তাকে

ক্যারিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক গোল, সেটাও আবার ফাইনালের মঞ্চে! লুক শ’র যে গোলে ভর করে ৬৬ মিনিট পর্যন্ত এগিয়ে ছিল ইংল্যান্ড, দেখছিল ‘ফুটবল ইজ কামিং হোম’ স্বপ্ন।

চোখের পলক ফেলার আগেই চমক। ইতালি তখনও মাঠের ঘাসটুকুর সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সময় পায়নি। ম্যাচের ১ মিনিট ৫৭ সেকেন্ডের মাথায় ইংল্যান্ডকে এগিয়ে দেন লুক শ।কিরান ট্রিপিয়ারের ক্রস ফাঁকায় পেয়ে জোরালো হাফ ভলিতে পোস্ট ঘেঁষে গোলটি করেন ইংলিশ লেফটব্যাক। চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিল না আজ্জুরিদের।

এই গোলের সঙ্গেই রেকর্ডের পাতায় নাম উঠে যায় লুক শ’র। ইংল্যান্ডের তো বটেই, ইউরো ফাইনালের ইতিহাসেই সবচেয়ে দ্রুততম গোল এটি।

এমন একটি দিনে হাসিমুখে মাঠ ছাড়তে পারতেন। উদযাপনে মাততে পারতেন গ্যালারিভরা দর্শক আর সতীর্থদের সঙ্গে। কিন্তু লুক শ’র সে ইতিহাস উদযাপন করা হলো না। টাইব্রেকারে যে ইংল্যান্ডের স্বপ্ন ভেঙে ৫৩ বছর পর ইউরোর শিরোপা জিতে নিল ইতালি! পরাজিত দলে থেকে কান্নাই সঙ্গী হলো। এমন ট্রাজেডির নায়ক কি হতে চেয়েছিলেন!

 

Related posts

শাসক বলেছেন

News Desk

ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে সাকিব

News Desk

শেষ মূহূর্তের জোড়া গোলে এগিয়ে সার্বিয়া

News Desk

Leave a Comment