গত ৬ অক্টোবর অনুষ্ঠিত বিসিবির বোর্ড নির্বাচনে চট্টগ্রাম জেলা ক্রীড়া সংস্থার পরিচালক পদে নির্বাচিত হন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর।দেশের বাইরে থাকায় তিনি ক্রিকেটের মাঠ মিরপুরে আসতে পারেননি।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) আসিফ সেন্ট্রাল ব্যাংক অব বাহরাইন অফিসে আসেন। প্রায় ২২ বছর পর মিরপুরে পা রাখেন তিনি। সে সময় গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় আসিফ বলেন, “আমি কিছু দিন পর সিবিআইতে প্রবেশ করি। ২০০৩ সালে এখানে আসি। সেই সময় বিসিবির উচ্চতর পারফরম্যান্সের প্রধান ছিলেন আরাফাত রহমান কুকু। আমি এই মাঠের প্রতিটি ইঞ্চি জানি।”
তিনি বলেন: বোর্ডের পরিচালক ও উপদেষ্টা নির্বাচিত হওয়ার সময় আমি যুক্তরাষ্ট্রে ছিলাম। গতকাল বাসায় এসেছিলাম। আসার পর দেখলাম অনেক দেরি হয়ে গেছে। তাই আজ সকালে চলে গেলাম। মাঠের সঙ্গে সম্পর্ক অনেক দিনের। সেই বছর 2003-2004 থেকে। মাঠে গেলাম। আমি ঘুরে দেখলাম। ডিউটিতে থাকার কারণে আমার দেরি করা উচিত নয়। তাই এসেছি।
1.<\/span><\/span>“}”>
বাংলাদেশি ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় সাফল্য অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়। আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ সালে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। এই দলের অনেকেই জাতীয় দলে জায়গা পেলেও এখনো থিতু হতে পারছেন না।
এ প্রসঙ্গে আসিফ বলেন, ‘স্কোরবোর্ডটি ডকুমেন্টেশনের মতো। প্রতিভা নথির বাইরে যায়। আমরা অবশ্যই মেধার উপর ফোকাস করব। স্কোরবোর্ডে নাকি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল, সেখানে কেন তারা জাতীয় দলে কিছু করতে পারছে না? ফাঁক কোথায়? অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটের পর তাকে প্রথম দলে নেওয়া হয়। এর জন্য বড় লোক আছে। এই মুহূর্তে আমি বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করি। সময় দিন, ভালো কিছু হবে।
আসিফ দেশের ক্রিকেট পাইপলাইন বাড়াতে চেয়েছিলেন এবং বলেছিলেন: “বাচ্চারা খেলবে।” শিশুরা ভবিষ্যতে বড় ক্রিকেটার হবে। এই বয়সে যারা কাজ করবে, তারাই ভবিষ্যতের ক্রিকেটার তৈরি করবে। আমাদের বর্তমান ক্রিকেটার থাকবে, এবং আগামী প্রজন্ম থাকবে, যাতে শুধু একজন ক্রিকেটার তৈরি না হয়। এক জায়গায় চার-পাঁচজন ক্রিকেটার না থাকলে তো হবে না। বয়স পর্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমি একটা ভালো চাকরি পেয়েছি। বাংলাদেশের ক্রিকেট দরকার।

