প্রথমবারের মতো ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আইকেএফ মহিলা কাবাডি বিশ্বকাপ। ১৫ থেকে ২৫ নভেম্বর মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী জাতীয় ইনডোর স্টেডিয়ামে ১৪টি দেশের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হবে এই অনুষ্ঠান। আসন্ন বিশ্বকাপের বাজেট ১০ কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) অলিম্পিক ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ঘোষণা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়নশিপের লোগোও উন্মোচন করা হয়।
<\/span>“}”>
বিশ্বকাপ আয়োজনে বিশাল বাজেটের বিষয়ে কাবাডি ফেডারেশনের মহাসচিব এস এম নেওয়াজ সোহাগ বলেন, আমরা যুব উৎসবের অংশ হিসেবে বিশ্বকাপ আয়োজন করছি। বিশ্বকাপ আয়োজন যেকোনো দেশের জন্যই মর্যাদাপূর্ণ বিষয়। আমরা বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডকে “বিউটিফুল বাংলাদেশ” ধারণায় সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছি। আমরা কাবাডিকে জাতীয় খেলা হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ইউরোপের সঙ্গেও আমাদের সম্পর্ক গড়ে উঠবে এই টুর্নামেন্টের মাধ্যমে।
এত টাকা খরচ করে বাংলাদেশ কেন এই আয়োজন করবে? এমন প্রশ্নের জবাবে এস এম নেওয়াজ সোহাগ বলেন, “আন্তর্জাতিক কাবাডি ফেডারেশন (আইকেএফ) টিকিটের জন্য ৩.৫ কোটি টাকা দেবে। আমরা আইকেএফ থেকে কোনো টাকা নেব না। আমি সরকারের কাছ থেকে ৫ কোটি টাকা পাব। বাকি টাকা স্পন্সরের কাছ থেকে নেব। আমরা বিশ্বাস করি বিশ্বকাপে কাবাডির ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের এই আয়োজনের কারণ।”
<\/span>“}”>
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের নির্বাহী পরিচালক কাজী নজরুল ইসলাম বলেন, এ ধরনের বড় আয়োজনের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমরা সব বিভাগের সঙ্গে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক করব। আমি সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সাহায্য চাইব। আমরা ইতিমধ্যে বিভিন্ন টুর্নামেন্টে সশস্ত্র বাহিনীকে ব্যবহার করেছি। এই ক্ষেত্রে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া উচিত; কারণ খেলোয়াড়রা সবাই নারী।