বাংলাদেশ ফিফা ব্রিটি ম্যাচটি নেপালের বিপক্ষে 7 এবং 7 সেপ্টেম্বর কাঠমান্ডুতে। নেপাল দল ঘোষণা করলেন। তবে বাংলাদেশ এখনও চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেনি। প্রথমত, আমি প্রশিক্ষণ শুরু করলেও ফুটবল শিবিরটি খনন করছিল। কোচ হেরার কাবারা বাশুন্দারা কিংসে পাঁচটি ফুটবল খেলোয়াড়কে খুঁজে পেতে পারেননি। গতকাল ফুটবল খেলোয়াড়রা কিংতে যোগ দিয়েছেন। এবং অপেক্ষা শেষ হয়েছে এবং শিবির পূর্ণ।
হাভির কাপারা কোচ আরামদায়ক। রাজাদের খেলোয়াড়ের অভাবের কারণে এই স্প্যানিয়ার্ড উত্তেজনাপূর্ণ ছিল। যদি কোনও দলে কেবল 5 জন লোক না থাকে তবে শিবিরটি কীভাবে। কিংসের সভাপতি আমির হাসান ক্লাব খেলোয়াড়কে ছাড়তে রাজি হননি এবং খেলোয়াড়রা ক্লাবটি খেলবেন। নিয়ম অনুসারে, এটি 12 ঘন্টা আগে ছেড়ে যাবে। পোফু বলেছিলেন যে এটি সত্য ছিল না, কারণ এর আগেও চলে যাওয়ার নিয়ম রয়েছে।<\/span>}}>
তবে পোফু এটি প্রমাণ করতে পারেনি। কিংস জানিয়েছেন যে খেলোয়াড়দের 7 আগস্ট প্রশিক্ষণ শিবিরে প্রেরণ করা হবে। শেষ পর্যন্ত এটি ঘটেছিল। খেলোয়াড়রা গতকাল সন্ধ্যায় এসেছিল। কোচ সবচেয়ে সুখী। এটি পার্টির কোনও বড় অংশ ছিল না, এবং এটি হতবাক হয়েছিল। কোন পরিকল্পনা করা যায় না। তাই গতকাল, কোচ দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলল।
তবে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হ’ল হামজা চৌধুরী নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে খেলতে সক্ষম হবেন কিনা। বাফালোর আগে হামজাকে ইংল্যান্ড থেকে নেপাল ভ্রমণ করতে বলা হয়েছিল। সেখান থেকে ইংল্যান্ড ইংল্যান্ডে ফিরে আসবে। তবে হামজা মামলায় একটি নতুন ভয় রয়েছে। লিসেস্টার সিটির অধিনায়ক ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বিভাগে বার্মিংহামের বিপক্ষে মাঠ ছেড়ে চলে যান। তবে এই আঘাতটি কতটা গুরুতর তা নিশ্চিত নয়।
<\/span>}}>
হামজার চোটের গভীরতার পরে, তিনি জানতে পারবেন যে তিনি বাংলাদেশ শার্টে নেপালের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে পারবেন কিনা। হামজার সাথে বোভোফের সংযোগ সীমাবদ্ধ এবং চাপ দেওয়া হয়েছিল। কারও মতে হামজার কাছ থেকে কোনও দুর্দান্ত প্রতিক্রিয়া নেই। আঘাতের কারণে নয়, আগেই বাভভের সাথে যোগাযোগ হ্রাস পেয়েছে। এই স্টেকহোল্ডাররা বলছেন, “হামজা সম্পর্কে কোনও খবর নেই। যদি তার ক্লাবটি আঘাতের বিষয়টি নিশ্চিত করে থাকে তবে তিনি জানবেন যে হামজা কখন আসবেন। যদি তিনি আদৌ আসবেন,” সংশ্লিষ্টরা বলেছেন।
জাতীয় ফুটবল দলের সূত্র জানিয়েছে যে কোচ হ্যাভিয়ারের ক্যাবারাস হামজা বাদে তাঁর পরিকল্পনা বজায় রেখেছেন। তিনি যারা হামজায় খেলেন তাদেরও শেষ করেছিলেন। হামজা যদি আসে তবে একই পরিকল্পনা বা অন্যান্য পরিকল্পনা। কোচ September সেপ্টেম্বর ম্যাচে হামজার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন না। হামজা সেপ্টেম্বর 9 ম্যাচে আসবে কিনা, প্রশ্নটি হ’ল, কোচ তার বিষয়ে চিন্তা না করেই তার পরিকল্পনায় প্রবেশ করে। কোচ হামজা থেকে দূরে থাকতে চায়।
হামজা জানতে গতকাল যখন বাভভের প্রবীণ কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল, তখন কেউ নিশ্চিত করতে পারে না। জাতীয় দলের যত্ন নেওয়ার জন্য একটি সাব -কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির মালিক আমেরিকা হামজা সম্পর্কে কিছু বলতে পারেনি। সে জানে না। রাষ্ট্রপতি তাবিথ আওল বলেছিলেন যে হামজা নেপাল আসবেন। আমি জানি না আপনি এখন আসবেন কিনা। রাষ্ট্রপতি বলতে পারেন। ‘
বাফালো তাবিথা সভাপতি ওয়ালওয়ালকে সাড়া দেননি। হামজা কোনও সাড়া দেয়নি। হামজা থেকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া পর্যন্ত তিনি এটি পাওয়ার আশা করছেন।
