বেগম রোকেয়া বাংলাদেশের নারী জাগরণের পথিকৃৎ। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক বেগম রোকেয়া পদক প্রদান করা হয়। ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমা ক্রীড়াঙ্গনে নারী জাগরণ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখার জন্য এই পদক পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) রাজধানীর অটোমান মেমোরিয়াল হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঋতুপর্ণার হাতে পদক তুলে দেন।
<\/span>“}”>
ঋতুপর্ণা চাকমা ছাড়াও আরো তিন নারী বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হয়েছেন। নারী শিক্ষা (গবেষণা) বিভাগে রুভানা রাকিব, নারী অধিকার (শ্রম অধিকার) বিভাগে কল্পনা আক্তার, মানবাধিকার বিভাগে নাবিলা ইদ্রিস।
বেগম রোকেয়া পদক পাওয়ায় ঋতুপর্ণাকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (বাফে)। ফেসবুকে একটি পোস্টে, দেশের সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা লিখেছেন: “ঋতুপর্ণা চাকমাকে অভিনন্দন, যিনি নারী ফুটবলে ইতিহাস তৈরি করেছেন।” ক্রীড়া ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বেগম রোকেয়া পদক 2025 লাভ করেন। এই অর্জনে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন খুবই গর্বিত। স্বপ্ন থেকে সংগ্রাম এবং সংগ্রাম থেকে সাফল্যের এই যাত্রায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সবসময় ঋতুপর্ণা চাকমার পাশে আছে।
ঋতুপর্ণা চাকমা বাংলাদেশের তারকা ফুটবলার। তার দুই গোলে বাংলাদেশ পাওয়ার হাউস মিয়ানমারকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। আর শুধু এশিয়া কাপই নয়, ঋতুপর্ণার গোলে গত বছর সাফ ফাইনালে নেপালের বিপক্ষে লাল ও সবুজের চ্যাম্পিয়নরা জয় পায়।

