Image default
খেলা

বাংলাদেশের দেড়যুগের আক্ষেপ ঘোচানোর সুযোগ ভারতের বিপক্ষে

২০০৩ সালে প্রথমবারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি জয়ের মিশনে ভারতকে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় করেছিল বাংলাদেশ। ঢাকার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে দুই দেশের তুমুল লড়াইয়ে বাংলাদেশ জিতেছিল গোল্ডেন গোলে।

১৮ বছর আগের সেই জয়ের পর আর কখনো ভারতের বিপক্ষে জয়ের হাসি হাসতে পারেনি লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। এরপর ৭ ম্যাচ খেলে ৩টি হেরেছে, ড্র করেছে চারটিতে। সর্বশেষ সাক্ষাৎ ১-১ গোলে ড্র, ২০১৯ সালে কলকাতায়।

দীর্ঘদিন ভারতের বিপক্ষে জয় না পাওয়ার আক্ষেপ মেটানোর মোক্ষম সুযোগ এসেছিল তাদের মাটিতেই। ২০১৯ সালে অক্টোবরে কলকাতার সল্টলেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের অ্যাওয়ে ম্যাচ বাংলাদেশ জয় হাতছাড়া করেছে ৮৮ মিনেটে গোল খেয়ে।

ওদের মাটিতে ড্র করেছি, আমাদের মাঠে জিততে চাই- কলকাতার ম্যাচের পর থেকে এমন প্রতিজ্ঞা ছিল জামালদের। কিন্তু করোনার কারণে ঘরের ম্যাচটি এখন খেলতে হচ্ছে বাইরে গিয়ে। নিজেদের দর্শকের সামনে খেলার সুযোগটা হাতছাড়া হয় বাংলাদেশের।

পায়ে কাজ, মাথায় বুদ্ধি আর মনে সাহস থাকলে সব মাঠকেই নিজেদের করে নেয়া সম্ভব। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটি তার তরতাজা উদাহরণ। কোনঠাসা অবস্থা থেকে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ফুটবলাররা উল্টো কোনঠাসা করে ফেলেছিল আফগানদের। পিছিয়ে পড়া ম্যাচ ড্র করে বিশ্বকাপ বাছাই থেকে বাংলাদেশের ঝুলিতে দ্বিতীয় পয়েন্ট।

পরিসংখ্যান ঘেঁটে পাওয়া গেছে বাংলাদেশ ও ভারত এ পর্যন্ত ২৯ বার মুখোমুখি হয়েছে। জয়ের পাল্লা অনেক ভারী ভারতের। তারা জিতেছে ১৫ ম্যাচ বাংলাদেশ ৩টি। বাকি ১১ ম্যাচ ড্র।

সর্বশেষ ৮ বছরে দুই দেশের লড়াইয়ে কেউ কাউকে হারাতে পারছে না। তিনবার মুখোমুখি- তিনবারই ড্র। বলে-কয়ে কেউ কাউকে হারানোর অবস্থায় নেই বাংলাদেশ ও ভারত কোনো দলেরই।

Related posts

NBA মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেতে নিক্সের জালেন ব্রুনসন গেমের দোরগোড়ায় পৌঁছেছেন

News Desk

এমএলবি কমিশনার রব মানফ্রেড নতুন সিজন শুরু হওয়ার সাথে সাথে শোহেই ওহতানিতে একটি ‘সংক্ষিপ্ত’ জুয়া তদন্ত পরিচালনা করার আশা করছেন

News Desk

ম্যাচ পাতানোর দায়ে নিষিদ্ধ সাবেক লঙ্কান ক্রিকেটার

News Desk

Leave a Comment