Image default
খেলা

গল্প ফুরাল স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর, এখন শুধুই ইতিহাস

কাতার বিশ্বকাপের আর আর দশটা স্টেডিয়ামের চেয়ে আলাদা স্টেডিয়াম ৯৭৪। বিশ্বেরই বাকি সব স্টেডিয়ামের সঙ্গে এটার নেই কোনো মিল। লুসাইল বা আল বায়েত স্টেডিয়ামের মতো নেই স্থাপত্য শিল্পের কারুকার্যের ঝলক। তবে এক জায়গায় অনন্য এ স্টেডিয়াম। বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম এটি, যা নির্মিত হয়েছে কন্টেইনার দিয়ে। ৯৭৪টি কন্টেইনার একটির সঙ্গে একটি জোড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এর অবয়ব।

মেক্সিকো-পোল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের খেলা মাঠে গড়ায় এ স্টেডিয়ামে। এরপর একে একে হয়েছে আরও ছয়টি ম্যাচ। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচ দিয়ে শেষ হয়েছে এ মাঠের বিশ্বকাপ জার্নি। এখন একে একে খুলে ফেলা হবে কন্টেইনারগুলো। যা জাহাজে চড়ে চলে যাবে উন্নয়নশীল কোনো দেশে। সেসব দেশের খেলাধুলার উন্নয়নে সরঞ্জাম হিসেবে ব্যবহৃত হবে স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর দেহের অংশগুলো।

 

কাতার বিশ্বকাপের আর আর দশটা স্টেডিয়ামের চেয়ে আলাদা স্টেডিয়াম ৯৭৪। বিশ্বেরই বাকি সব স্টেডিয়ামের সঙ্গে এটার নেই কোনো মিল। লুসাইল বা আল বায়েত স্টেডিয়ামের মতো নেই স্থাপত্য শিল্পের কারুকার্যের ঝলক। তবে এক জায়গায় অনন্য এ স্টেডিয়াম। বিশ্বের একমাত্র স্টেডিয়াম এটি, যা নির্মিত হয়েছে কন্টেইনার দিয়ে। ৯৭৪টি কন্টেইনার একটির সঙ্গে একটি জোড়া দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এর অবয়ব।

মেক্সিকো-পোল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের খেলা মাঠে গড়ায় এ স্টেডিয়ামে। এরপর একে একে হয়েছে আরও ছয়টি ম্যাচ। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) ব্রাজিল-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচ দিয়ে শেষ হয়েছে এ মাঠের বিশ্বকাপ জার্নি। এখন একে একে খুলে ফেলা হবে কন্টেইনারগুলো। যা জাহাজে চড়ে চলে যাবে উন্নয়নশীল কোনো দেশে। সেসব দেশের খেলাধুলার উন্নয়নে সরঞ্জাম হিসেবে ব্যবহৃত হবে স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর দেহের অংশগুলো।

৪৪ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই স্টেডিয়ামটায় খেলেছে ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা-পর্তুগাল। এ মাঠে বল পায়ে দৌড়েছেন লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, নেইমার, রবার্ট লেভানদোভস্কি। ক্যারিয়ারে অসংখ্য স্টেডিয়ামে খেললেও এই স্টেডিয়াম হয়ত তাদের মনে বিশেষ জায়গা নিয়ে থাকবে। ইতিহাসে এই মাঠে তাদের গড়া কীর্তির কথা উল্লেখ থাকবে, কিন্তু তাদের পায়ের চিহ্ন বিজড়িত স্টেডিয়ামটার কোনো অস্তিত্বই থাকবে না। চাইলেও এই মাঠে এসে দাঁড়িয়ে স্মৃতি রোমন্থন করতে পারবেন না।

এ স্টেডিয়াম একটু বেশিই মনে থাকবে ম্যাক অ্যালিস্টার, ভিনিসিউসদের কাছে। দুজনই বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম গোল পেয়েছেন এই মাঠে। ব্রাজিলের জন্য পয়া ভেন্যু হিসেবেই লেখা থাকবে স্টেডিয়াম ৯৭৪ এর নাম। দুই ম্যাচ খেলে যে দুই ম্যাচেই জয় পেয়েছে ব্রাজিল। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে এই মাঠ ট্রাজেডির। এ মাঠ থেকেই যে বিদায় নিতে হয়েছে বিশ্বকাপ থেকে। রাশ আল আবদ বন্দরের কাছে এক শূন্যতায় হয়ত ঘুরে বেড়াবে কোরিয়ানদের দীর্ঘশ্বাস।

Related posts

এনএফএল উইক 1 অডস: বৃহস্পতিবারের ওপেনারে চিফরা রেভেনসকে পছন্দ করেছেন

News Desk

ইগর শেস্টারকিনের হাই-প্রোফাইল খেলা রেঞ্জার্সকে গেম 2-এ বীরত্বের জন্য সময় দিয়েছে

News Desk

2025 এনবিএ অল-স্টার গেম লাইভ কীভাবে দেখুন: সময়, ফর্ম্যাট, স্ট্রিমিং

News Desk

Leave a Comment