এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে হংকংয়ের ফুটবলাররা পুরানো অভিজ্ঞতাটি জানতে পেরেছিলেন। বর্তমান ফুটবলাররা হংকংয়ের প্রাক্তন ফুটবলের কাছ থেকে গল্প শুনেছেন যারা Dhaka াকা আসার আগে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। হংকংয়ের মিডিয়া গল্পটি ভেঙে দিয়েছে।
হংকং শেষবারের মতো বাংলাদেশে এএফসি এশিয়ান কাপ খেলতে এসেছিল, তাদের অভিজ্ঞতা খুব ভাল ছিল না। এইভাবে দলের একজন খেলোয়াড় হংকং মিডিয়াতে তাঁর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। তাদের বিমানবন্দরে যাওয়ার জন্য কোনও বাস নেই। খেলোয়াড়দের হোটেলে নিয়ে যাওয়া বাসটি আসেনি। কয়েক ঘন্টা বিমানবন্দরে অপেক্ষা করার পরে, জানা গেছে যে বাসটি ট্র্যাফিক জ্যামে ছিল। এটি 20 এর ক্ষেত্রে।
হংকং Dhaka াকা এসেছিল। এই ঘটনাটি, যা 5 বছর আগে ঘটেছিল, দক্ষিণ চীন মর্নিং পোস্টে 5 বছর বয়সী হংকংয়ের ফুটবলার জেরার্ড আম্বাসা বর্ণনা করেছিলেন। এখন তিনি ক্লাবের কোচ হিসাবে কাজ করেন। Dhaka াকায় আসা বর্তমান ফুটবলারদের মধ্যে কয়েকজন হংকংয়ের কাছেও পরিচিত। “বাস আসবে না,” আম্বাসা বলল। এ কারণেই ছোট পোকামাকড় (মশা) কামড় দেবে। বাসটি পোকামাকড় পূর্ণ ছিল। গাড়িতে একটি মিনিবাস লাগানো হয়েছিল, এবং সবাই জায়গায় ছিল না। ‘
U I \ u09ab \ u09c1 09E 09B2 09B1 09B1 09B0 09B0 09B0 09B0 09C0 \ U0986 \ u09ae \ u09cd \ u09ac \ u09b8 09-u09b8 09B8 09B8 09 09B8 09 09B8 09 09B8 09 বি 8 09 বি 8 09 বি 8 09 বি 8 09 বি 8 09 বি 808 <\/span><\/span>“}”>
রাষ্ট্রদূত খাওয়া -দাওয়া সম্পর্কেও কথা বলেছেন। ঠিক কি! হংকংয়ের ফুটবলারদের এমন একটি হোটেলে আটক করা হয়েছিল যেখানে রাতে বাজার বসে ছিল। এটা বিশ্বাস করা হয় যে তাদের হোটেলটি কুরান বাজারের কাছে ছিল। আম্বাসা বলেছিলেন: “রাতে কারি বিক্রি হয়েছিল।” গাড়িটি বিভিন্ন জায়গা থেকে বেরিয়ে এসেছিল। তারপরে শিংগা মূল রাস্তায় খেলবে। শব্দে ঘুমানো কঠিন ছিল। ‘
বাংলাদেশ এশিয়া কাপ সিলেকশন স্টেডিয়ামে হংকংয়ের কাছে ৩-১ গোলে হেরেছে। দ্বিতীয় লেগে বাংলাদেশ ২-১ গোলে হেরেছে। ডিফেন্ডার আম্বাসা দুটি গোল করেছিলেন। রাষ্ট্রদূত গণমাধ্যমকে বলেছিলেন: খাওয়া -দাওয়া করা ভাল ছিল না। প্রথম দিন রাতে তিনি যে খাবারটি পরিবেশন করেছিলেন তা দেখে আমরা অবাক হয়েছি। মাংস ছিল মুরগির পা। পরের দিন যখন আমরা সমস্ত কিছু বলেছিলাম। তারপরে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কেন এখনও এটি ঘটে তা আমরা বুঝতে পারি না। দলটি যেভাবে গ্রহণ করা হয়েছিল তা এর মতো ছিল না। অবশ্যই আমি নিজেকে আপত্তি করি না। কারণ আমার এটি দেখার ইচ্ছা আছে। আমার জন্ম ক্যামেরুনে। আমি সেখানে অনেক কিছু দেখেছি। আমি আশা করি যারা এখন বাংলাদেশের হয়ে খেলবেন তারা অনেক উন্নতি দেখতে পাবেন। আমাদের মতো তিক্ত অভিজ্ঞতা আর কখনও হবে না। ‘
