Image default
খেলা

মোটর মেকানিক থেকে জাতীয় চ্যাম্পিয়ন

দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছে বিশাল। বাবা বিক্রম শর্মা সিলেট শহরের একটা চা-পাতা পাইকারি বিক্রির দোকানের কর্মচারী। দুর্ঘটনায় পাঁচ বছর আগে পা হারিয়ে ফেলেন বিক্রম। সংসারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তির এমন অবস্থায় ভেঙে পড়েন বিশালের মা।

এর পর থেকে বিশালের চাচার দেওয়া আর্থিক সহযোগিতায় কোনোরকমে চলছে তাদের সংসার। কিন্তু উপায় না দেখে একসময় বিশাল নেমে পড়ে টাকা উপার্জনে। শহরের একটি মোটর গ্যারেজের মেকানিক হিসেবে কাজ শুরু করে বিশাল।

১৩ বছর বয়সী বিশালের গল্পটা এখানে শেষ হয়নি। ৬ অক্টোবর ঢাকার শহীদ তাজউদ্দীন ইনডোর স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্ট শেষে পুরস্কার নিয়ে সিলেট ফিরে যায় বিশাল। কিন্তু তখনো জানত না আরও বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে তার জন্য! শেখ রাসেল জাতীয় স্কুল টুর্নামেন্টের বালক এককের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে ল্যাপটপ পেয়েছে বিশাল।১৮ অক্টোবর শেখ রাসেলের জন্মদিনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার অন্য ইভেন্টের জয়ীদের সঙ্গে বিশালের হাতেও প্রধানমন্ত্রী তুলে দেন একটা দামি ল্যাপটপ।

Related posts

স্যাক্রামেন্টো অ্যাথলেটিক্সের বয়স একটি historical তিহাসিক বিস্ফোরণ দিয়ে শুরু হয়।

News Desk

76ers-এর বিরুদ্ধে নিক্সের জয় ছিল মহাকাব্যিক — পেসারদের সিরিজটি দেখতে অনেকটা আলাদা হওয়া উচিত

News Desk

জেরি ওয়েস্টের মৃত্যু বাস্কেটবল বিশ্ব থেকে শ্রদ্ধার জন্ম দেয়: ‘আপনি ইতিমধ্যে মিস করেছেন’

News Desk

Leave a Comment