দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশপথ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সীগঞ্জ প্রান্তে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ নেই। আজ বুধবার (৪ জুন) ভোর থেকে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে কিছুটা বেশি যানবাহন চলাচল করলেও অতিরিক্ত চাপ না থাকায় নির্বিঘ্নে দেশের ওই গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল করছে।
তবে দূরপাল্লার যানবাহনের পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ির আধিক্য দেখা গেছে। মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসে নিজ গন্তব্যে ছুটছেন দক্ষিণবঙ্গের মানুষ।
এদিকে ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ রয়েছে। এ কারণে বুধবার ভোর থেকে ওই মহাসড়কের মুন্সীগঞ্জ প্রান্তের চট্টগ্রামমুখী লেনে যানবাহন চলাচলে কিছুটা ধীরগতি রয়েছে। তবে ঢাকামুখী লেন রয়েছে একেবারেই ফাঁকা।
যানবাহনের অতিরিক্ত চাপ থাকলেও যানজট বা ভোগান্তি নেই বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ সহনীয় হয়ে আসছে বলে জানিয়েছেন ওই মহাসড়কে দায়িত্বরত গজারিয়া ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশের (এসআই) মোহাম্মদ ফয়সাল আহমেদ।
মাওয়া ট্রাফিক পুলিশের ওসি জিয়াউল আলম জানান, দক্ষিণবঙ্গের প্রবেশপথ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রতিদিনের চেয়ে আজ সকাল থেকে যানবাহনের কিছুটা চাপ রয়েছে তবে কোথাও যানজট বা ভোগান্তি নেই।
তিনি আরও জানান, পদ্মা সেতুতে ৮টি বুথ দিয়ে টোল আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের জন্য দুটি আলাদা বুথ রয়েছে। স্বাভাবিকভাবে টোল দিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে যাত্রীরা তাদের গন্তব্যে যাচ্ছেন।