Image default
প্রযুক্তি

চাঁদে যাওয়ার মহাকাশযান তৈরির চুক্তি হলো নাসা ও স্পেসএক্স এর মধ্যে

বিলিয়নেয়ার এলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্সকে চাঁদে যাওয়ার মহাকাশযান তৈরির বরাত দিল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ২০২৪ সালের শুরুর দিকে মহাকাশচারীদের চাঁদে পাঠানোর জন্য মহাকাশযান তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছে এলন মাস্কের কোম্পানিকে। ২.৯ বিলিয়ন ডলারের এই চুক্তি পেয়েছে স্পেসএক্স।

এই চুক্তি পেতে এলন মাস্কের স্পেস এক্স একাই দর হেঁকেছিল, কিন্তু অন্যদিকে অ্যামাজনের মালিক বেজস ব্লু অরিজিনের হয়ে লকহিড মার্চিন কর্প, নর্থরোপ গ্রুমম্যান কর্প এবং ড্রেপারের সঙ্গে একযোগে দর হেঁকেছিল।

এই চুক্তির পরেই নাসার তরফে জানানো হয়, দুই মার্কিন মহাকাশচারীকে নিয়ে চন্দ্রযান চাঁদের পৃষ্ঠে যাবে। নাসার স্টিভ জুরস্কি বলেন, ;যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাদের ল্যান্ডিং শেষ করা উচিৎ।’ তিনি বলেন, যদি আমরা এটা করতে পারি তবে ২০২৪ সালে আমরা চাঁদের পৃষ্ঠে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে পারি। উল্লেখ্য, মহাকাশযান তৈরির জন্য স্পেসএক্স-এর সঙ্গে যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে সেই মহাকাশযানে চেপেই পাঁচ দশকে প্রথমবার চন্দ্র পৃষ্ঠে মহাকাশচারীরা অবতরণ করবে।

অন্যদিকে ২০২৪ সালে চাঁদের পৃষ্ঠে নামার ক্ষেত্রে আরও একটি বিশেষ ব্যাপারে নজর দিয়েছে নাসা। আপাতত নাসার প্ল্যান অনুযায়ী ২০২৪ সালে যে ব্যক্তি প্রথম চাঁদের পৃষ্ঠে পা রাখতে চলেছেন তিনি হবেন একজন অশ্বেতকায় ব্যক্তি। বিশেষ উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল এর আগে কোনও অশ্বেতকায় ব্যক্তি চাঁদের পৃষ্ঠে নামেননি।

অন্যদিকে ২০৩০ সালের আগেই স্পেস এক্সের স্টারশিপ রকেট মঙ্গলে নামবে বলে জানিয়েছেন এলন মাস্ক। সম্প্রতি এ নিয়ে একটি টুইট করেছেন ধনকুবের ও বিজ্ঞানপ্রেমী এলন মাস্ক। সেখানে তিনি লিখেছেন, “২০৩০ এর আগেই মঙ্গলে স্টারশিপ নামাবে স্পেস এক্স। সত্যিই কঠিন প্রান্তিকতা মঙ্গল বেস আলফা স্বাবলম্বী করে তুলছে। মঙ্গল বেস আলফা সাসটেনিং তৈরি করা সত্যিই কঠিন।

Related posts

ডিজিটাল প্রযুক্তির মহাসড়ক হিসেবে কাজ করছে ইন্টারনেট

News Desk

হোয়াটসঅ্যাপে টু-স্টেপ-ভেরিফিকেশন করবেন যেভাবে

News Desk

বাংলা ভাষার জন্য আসছে একঝাঁক প্রযুক্তি

News Desk

Leave a Comment