Image default
অন্যান্য

মেসি–এমবাপ্পে ঝলকে নেইমারবিহীন পিএসজির জয়

নেইমারকে বিশ্রাম দিয়ে লিওনেল মেসি ও কিলিয়ান এমবাপ্পের সঙ্গে কার্লোস সোলেরকে নিয়ে আক্রমণ সাজানা পিএসজি কোচ ক্রিস্তফ গালতিয়ের। লিওনেল মেসি ও কিলিয়ান এমবাপ্পের ঝলকে ম্যাচটি তাঁর দল জিতেছে ৩–০ গোলে। এমবাপ্পে করেছেন জোড়া গোল, দুটি গোলেই সহায়তা মেসির। পিএসজির অন্য গোলটি মেসির., যেটিতে সহায়তা এমবাপ্পের।

নেইমার না থাকলেও অ্যাজাক্সিওর রক্ষণে পিএসজির আক্রমণের কমতি ছিল না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সেই আক্রমণে নেতৃত্ব দেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড ১৩ মিনিটে গোলও পেয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু অ্যাজাক্সিওর গোলকিপার বেঞ্জামিন লিরয়ের অবিশ্বাস্য এক সেভের কারণে গোলবঞ্চিত হন মেসি। দুর্দান্ত এক ফ্রি–কিকই নিয়েছিলেন তিনি। সেই ফ্রি–কিক আবার অ্যাজাক্সিওর এক খেলোয়াড়ের গায়ে লেগে দিক বদলায়। উল্টো দিতে ঝাপ দিতে গিয়েও নিজেকে সামলে বলের দিকেই ডাইভ দেন লিরয়। বলে হাত লাগিয়ে বাইরে পাঠিয়ে দেন তিনি।

৩১ মিনিটে স্কোরলাইন ২–০ করার সহজ সুযোগ পান এমবাপ্পে। কিন্তু সেটি তিনি কাজে লাগাতে পারেননি। ডানপ্রান্তে আশরাফ হাকিমিকে বল দিয়েছিলেন রুইজ–আতিল। বল নিয়ে বক্সের মধ্যে ঢুকে পড়া হাকিমি সহজেই গোলে শট নিতে পারতেন।  কিন্তু সেটা না করে তিনি বল দেন বক্সের মাঝখানে দাঁড়িয়ে থাকা এমবাপ্পেকে। ফরাসি স্ট্রাইকারের নেওয়া শট বারের ওপর দিয়ে বাইরে চলে যায়। ১–০ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করে পিএসজি।

দ্বিতীয়ার্ধেও অ্যাজাক্সিওর জালে চাপ অব্যাহত রাখেন এমবাপ্পেরা। কিন্তু গোল আসছিল না। অবেশেষে ৭৮ মিনিটে পিএসজির স্কোরলাইন ২–০ করেন মেসি। এবারের ফ্রেঞ্চ লিগে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের ষষ্ঠ গোলটি আসে এমবাপ্পের সহায়তায়। বক্সের মধ্যে ওয়ান–টু খেলে চূড়ান্ত পাসটি মেসিকে এমবাপ্পে দেন ব্যাকহিল করে। খুব কাছ থেকে বল জালে পাঠাতে কোনো সমস্যাই হয়নি মেসির।

Related posts

এবার লিখলেন বুবলী, ‘ডায়মন্ড নাকফুল’ ঘিরে ভার্চ্যুয়াল যুদ্ধে দুই নায়িকা

News Desk

নামিবিয়ার রূপকথার নেপথ্যে যে তিনজন

News Desk

পদ্মা সেতুর কাজের মান নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী

News Desk

Leave a Comment