১৫৫ রানের বিশাল জয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান
খেলা

১৫৫ রানের বিশাল জয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান

শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বোলিং তোপের মুখে মাথা তুলেই দাঁড়াতে পারলো না হংকং। ১০.৪ ওভারে মাত্র ৩৮ রানে অলআউট হয়েছে দেশটি। এর মাধ্যমেই ১৫৫ রানের বিশাল জয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করলো পাকিস্তান। অপরদিকে বিদায় নিয়েছে হংকং।

বল হাতে পাকিস্তানের শাদাব খান ২.৪ ওভারে মাত্র ৮ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নেন। যা তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। আর মোহাম্মদ নাওয়াজ ২ ওভার বল করে মাত্র ৬ রান দিয়ে নেন ৩টি উইকেট। যা তারও ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এছাড়া নাসিম শাহ ২ ওভার বল করে ৭ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট। শাহনেওয়াজ ধানি ২ ওভার বল করে ১ মেডেনসহ ৭ রান দিয়ে নেন ১টি উইকেট।

তার আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ রিজওয়ান, ফখর জামান ও খুশদীল শাহ’র ব্যাটিং ঝড়ে ২ উইকেট হারিয়ে ১৯৩ রানের বিশাল সংগ্রহ দাঁড় করে পাকিস্তান। অবশ্য ১৩ রানেই অধিনায়ক বাবর আজমের উইকেট হারিয়েছিল তারা। ৮ বলে ১ চারে ৯ রান করে ফেরেন তিনি।

সেখান থেকে দলের হাল ধরেন রিজওয়ান ও ফখর জামান। দ্বিতীয় উইকেটে তারা দুজন দলীয় সংগ্রহে মাত্র ৮১ বলে ১১৬ রান যোগ করেন। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে দলীয় ১২৯ রানের মাথায় ফিরেন জামান। ৪১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৩ রান করে যান তিনি।



এরপর রিজওয়ানের সঙ্গে এসে জুটি বাঁধেন খুশদীল শাহ। তারা দুজন অবিচ্ছিন্ন থেকে শেষ ২৩ বলে ৬৪ রান তোলেন। তার মধ্যে খুশদীলই তোলেন ৩৫ রান। বিশেষ করে শেষ ওভারে ৪ ছক্কায় ২৪ রান নেন। আর একটি ওয়াইড বলে চার হয়। তাতে শেষ ওভারে ২৯ রান পায় পাকিস্তান। আর দলীয় সংগ্রহ ১৬৪ থেকে হয়ে যায় ১৯৩!

এদিন ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে এসে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন রিজওয়ান। তিনি ৫৭ বল খেলে ৬টি চার ও ১ ছক্কায় ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন।

বল হাতে হংকং-এর এহসান খান ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন।

Source link

Related posts

NYCFC ম্যাক্সি মোরালেসকে সিজন নাইনের জন্য ফিরিয়ে এনেছে

News Desk

স্টেইনবার্গ আমাকে বলেছেন, “জেরি মাগুয়ের”, মানব ক্রীড়া এজেন্টস, কারণ 1990 এর দশকে জনসাধারণের উপলব্ধি “সেরা” ছিল না

News Desk

মিচেল রবিনসনের সাথে খেলার সময়সীমা শেষ হওয়ার আগে জোনাস ভ্যালানসিউনাস নিক্সের লক্ষ্য হতে পারে

News Desk

Leave a Comment