ইন্দো-পাকিস্তান ম্যাচের জন্য এক মাস পরে ভক্তরা মাসের অপেক্ষায় রয়েছেন। মূলত, বিশ্বকাপ এবং এশিয়ান কাপ দুটি দলের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ উপভোগ করে। এই বছরের জন্য এশিয়ান কাপে দ্বিতীয়বারের মতো এটি ঘটে। গ্রুপ পর্বের ম্যাচে পাকিস্তান মাঠে হেরেছিল এবং ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড়রা তাদের হাত না দিয়ে মাঠে ফিরে আসেন। সেই থেকে মাঠের বাইরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। পাকিস্তান প্রতিশোধের মুখোমুখি হওয়ায় আজ দুপুর সাড়ে ৫ টায় এই দুটি দল আবার চারটি জয়ের মুখোমুখি হবে।
তবে মাঠের বাইরের পরিস্থিতি ম্যাচটি ঘিরে রয়েছে তাও তীব্র। সম্প্রতি, “হ্যান্ডশেক” আলোচনা, ম্যাচের গুণকে ঘিরে থাকা সংঘাত, অ্যান্ডি পিক্সফট, বা পাকিস্তানের চলমান সংবাদ সম্মেলনটি আগের চেয়ে বেশি। পাকিস্তান আজকের ম্যাচের আগে নির্দিষ্ট সংবাদ সম্মেলন বাতিল করেছে। যদিও তারা প্রশিক্ষণ অধিবেশন অব্যাহত রেখেছে, মিডিয়া বারবার পাকিস্তানি দলের মধ্যে উত্তেজনা এড়িয়ে গেছে।
<\/span>}}>
এদিকে, পাকিস্তান স্কোয়াডে সাইম আয়ুব সম্পর্কে আরও একটি আলোচনা রয়েছে। 2021 সালে এটির প্রথম উপস্থিতি থেকে, পাহাড়গুলি বিকশিত হয়েছে। কোনও ঝলক উপস্থিত হয়নি, ম্যাচগুলিতে অনেক ম্যাচ ব্যর্থ হয়েছিল। তার ধারাবাহিকতার অভাব স্পষ্ট, তবে এটি এই বছর এশিয়ান কাপে বলটিতে অবদান রাখে। অস্বাভাবিক শক্তি খেলার উপর ভোটদান পরিসংখ্যান- গড় 1.5, অর্থনীতির হার মাত্র 1.5। ভারতের বিপক্ষে আগের ম্যাচে তিনটি অংশ নিয়ে এটি পাকিস্তানের সেরা অস্ত্র ছিল। যদিও বাদুড়গুলিতে বাদুড়ের অবদান কম, তবে এটি বলের হাতে পাকিস্তানের কৌশলগুলির পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
ক্রিকেট বিশ্লেষকরা বিশ্বাস করেন যে আইয়ুবে প্রচুর শহীদ অ্যাফরেদিকে দেখা যায়। হঠাৎ, ম্যাচটি জিতেছে, এবং একই সাথে, ব্যর্থতা- এটি পাকিস্তানি সুকেরির স্থায়ী চিত্র। যাইহোক, নির্দিষ্ট ব্যক্তিরা এখনও এটি সম্পর্কে নিশ্চিত, কারণ পাকিস্তানি ক্রিকেট গেমটি সর্বদা “আশার আলোকে” আটকে রাখতে পছন্দ করে। একটি বিশেষ দিনে, একটি বড় ম্যাচে, এই প্রতিভা সম্ভবত জ্বলবে-যা দলে বিশ্বাস করে। অন্যদিকে ভারতীয় শিবিরটি শান্ত এবং তুলনামূলকভাবে আত্মবিশ্বাসী। ক্যাপ্টেন সিরিয়া, ইয়াদফ, একটি সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নটি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন।
<\/span>}}>
ক্যাশাগা খেলোয়াড়দের বাহ্যিক চাপ থেকে দূরে রাখার কৌশল, সিরিয়া বলে, “ঘরের দরজা বন্ধ করুন, ফোনটি বন্ধ করুন এবং ঘুমোবেন।” তাদের বিরোধীদের সাথে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উত্তেজনাও এই ক্ষেত্রটিকে প্রভাবিত করে, তবে ভারতীয় দল এটিকে ক্রিকেটে মনোনিবেশ করার চেষ্টা করছে। সিরিয়াকামের মন্তব্যগুলি পরিষ্কার ছিল যে ভারত ম্যাচটিকে আরও একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখেছে, অতিরিক্ত চাপ হিসাবে নয়।
তবে রেফারি নিয়ে বিতর্ক এখনও পাইক্রফ্ট ম্যাচটি থামেনি। প্রাক্তন ভারত ম্যাচে, পাকিস্তান দাবি করেছিল যে পাকিস্তানকে আইআরএম পরে অপসারণ করা উচিত, আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালতের বৈঠকের পরে, বরখাস্ত বন্ধ হয়ে যায়, তবে আজ এটি আবারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ফলস্বরূপ, ম্যাচ শুরুর আগে অদৃশ্য চাপ এবং মনোযোগ থাকবে।
<\/span>}}>
সাধারণভাবে, পাকিস্তানি ম্যাচটি আজ কেবল ক্ষেত্রের ক্ষেত্র নয়, এটি কূটনীতি, আলোচনা, আবেগের প্রতিশোধ এবং জনগণের জন্য তীব্র প্রত্যাশার মিশ্রণ। পাকিস্তান প্রতিশোধ দেখে মুগ্ধ, এবং ভারত তার ছন্দ রাখতে চায়। উভয়ই জানেন যে এই ম্যাচটি কেবল পয়েন্টস শিডিয়ুলই নয়, মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধেও ম্যাচটি বজায় রাখবে।
