Image default
অন্যান্য

চলচ্চিত্রের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এখনো এগিয়ে ইরানের ছায়াছবি

আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা অবশ্যই হচ্ছে যেন কোনো চলচ্চিত্র উৎসবের মূল আকর্ষণ। চলতি মাসের ২ তারিখে শেষ হওয়া টোকিও চলচ্চিত্র উৎসবের জন্য আসা সব কটি ছবির মধ্য থেকে আয়োজকদের বেছে নেওয়া সেরা ১৫টি ছবি এবারেও মূল প্রতিযোগিতায় জায়গা করে নিয়েছিল এবং চলচ্চিত্রশিল্পের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় পাঁচজন ব্যক্তিত্বকে নিয়ে গঠিত জুরিবোর্ড সেই ১৫টি ছবির মধ্যে থেকে শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার ছাড়াও বিশেষ জুরি পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ শৈল্পিক অবদান পুরস্কারের বাইরে সেরা পরিচালক, সেরা অভিনেতা ও সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার বিজয়ীদের বেছে নিয়েছেন। ফলে এই বিভাগ সার্বিক অর্থে হচ্ছে উৎসবের দর্পণ, যেখানে প্রতিফলিত হয় এর সাফল্য–ব্যর্থতার দিকগুলো।

অন্যদিকে এশিয়ার ভবিষ্যৎ বিভাগটি চালু হয়েছে ২০১৩ সালে জাপান ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায়। এশিয়ার অপেক্ষাকৃত তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের উৎসাহিত ও সাহায্য করা হচ্ছে এর অন্যতম প্রধান একটি উদ্দেশ্য। জাপানসহ এশিয়ার অন্যান্য দেশের চিত্রনির্মাতারা এখানে প্রতিযোগিতার জন্য তাঁদের ছবি জমা দিতে পারেন। নবীনের যে সংজ্ঞা উৎসবের আয়োজকেরা নির্ধারণ করেছেন, তা বয়সভিত্তিক নয়, বরং ছবি নির্মাণে জড়িত হওয়ার আলোকে সেটা নির্ধারিত। এখন পর্যন্ত যাঁরা সর্বোচ্চ তিনটি ছবি বানিয়েছেন, সেই পরিচালকদেরই কেবল এই বিভাগে অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়। উৎসবের জন্য জমা পড়া ছবিগুলোর মধ্যে থেকে সেই শর্ত পূরণ করা এশিয়ার বিভিন্ন দেশের ১০টি ছবিকে এই বিভাগের প্রতিযোগিতার জন্য বেছে নেওয়া হয় এবং তিন সদস্যের বিচারকমণ্ডলী সেই ১০ ছবির একটিকে পুরস্কৃত করার জন্য বেছে নেন।

Related posts

চাঁদের অবিশ্বাস্য ছবি তুলে চমকে দিলো কিশোর

News Desk

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে লাভরভের ফোনালাপ, ঢাকা সফর বাতিলে দুঃখপ্রকাশ

News Desk

ফুটবল–বাণিজ্য বিশ্লেষকদের ফেবারিট ব্রাজিল

News Desk

Leave a Comment