Image default
অন্যান্য

বাংলাদেশ-ভারত নদীপথে যোগাযোগ বৃদ্ধির সুযোগ

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নদীপথে যোগাযোগ বৃদ্ধির আরও সুযোগ রয়েছে; যা উভয় দেশের জন্য লাভজনক হবে। এরফলে ব্যবসায়িক সুবিধা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও আঞ্চলিক সহযোগিতা সম্ভব বলে মনে করে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .

এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের সচিব মাশফি বিনতে শামস বলেন, ১৯৭২ সাল থেকেই দুই দেশের মধ্যে ‘প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেডের’ (পিআইডব্লিউটিটি) অধীনে নদীপথে বাণিজ্য হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে ওই চুক্তির সংশোধন ও পরিবর্ধন করা হয়েছে।

ব্যবসায়ীদের নতুন সুবিধা দেওয়ার জন্য এবং প্রয়োজনীয়তার কথা বিবেচনা করে বিভিন্ন সময়ে পোর্ট অফ কল ও নদীপথের রুটের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

তবে এই সুবিধা আরও বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে আসামের সঙ্গে নদীপথে কানেক্টিভিটির বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি। বলেন, পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়া বন্দর থেকে বরিশাল হয়ে যমুনা নদী দিয়ে আসামের ধুবরি পর্যন্ত জলপথে বাণিজ্য বৃদ্ধি হলে উভয়পক্ষের লাভ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

যোগাযোগ বৃদ্ধি হলে ব্যবসায়ীদের পণ্য আনা-নেওয়ায় খরচ অনেকটাই কমে আসবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নৌপথে পরিবহন খরচ সবচেয়ে কম, ব্যবসায়ীদের পণ্য আনা-নেওয়ায় খরচ অনেকটাই কমে আসবে।

বাণিজ্যের জন্য বর্তমানে যে নৌযান ব্যবহার করা হয় সেটির প্রায় ৯০ শতাংশ মালিকানা বাংলাদেশের বলেও জানান মাশফি বিনতে শামস।

Related posts

আফ্রিদিকে সামলানোর কৌশল বললেন টেন্ডুলকার

News Desk

সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল ও কলেজে চাকরির সুযোগ

News Desk

বিএনপির সমাবেশের দিন ইন্টারনেটের গতি কমে যায় কেন

News Desk

Leave a Comment