Image default
আন্তর্জাতিক

সফরে প্রাপ্তির পাল্লাই ভারী

ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরে আজমীর শরীফ পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: পিএমও

** ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট ** কুশিয়ারার পানি প্রত্যাহারে সম্মতি ** জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি **

ভারতে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই শুরু হয়েছে বাংলাদেশের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে বিশ্লেষণ। বিশ্লেষকদের কেউ কেউ বলছেন, এবারের সফরটি অন্য সফরের চেয়ে ভিন্ন। কেননা এবার প্রকাশিত ও প্রকাশিতব্য অনেক অর্জন নিয়েই ঢাকায় ফিরছেন শেখ হাসিনা। আবার কারো মতে, সামগ্রিকভাবে এ সফর অভিনব কিছু নয়। তবে বাংলাদেশ এবং ভারতের যে সম্পর্ক, দুই দেশের যে ঘনিষ্ঠতা- তাতে এমন শীর্ষ পর্যায়ের সফর হওয়া উচিত। ১৯৬৫ সালের আগে যে ভারত ও বাংলা ছিল সেটিই যেন ফিরে আসছে। সবমিলিয়ে ‘গ্লাস এখন অর্ধেকেরও বেশি পূর্ণ।’

প্রসঙ্গত, গত সোমবার দিল্লিতে পৌঁছানোর পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে নিজের ১৩তম বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা ইস্যু, পানিবণ্টন এবং সম্ভাব্য অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব নিয়ে ভারতীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করেছেন তিনি। স্বাক্ষরিত হয়েছে সাতটি সমঝোতা স্মারক। দিল্লির সুফি সাধক নিজামুদ্দিন আউলিয়ার মাজার ও দরগাহ সফরের প্রথমদিনই পরিদর্শন করেছেন তিনি। আর গতকাল বৃহস্পতিবার আজমির শরীফে মঈনুদ্দিন চিশতির মাজার পরিদর্শনের মাধ্যমে কার্যত শেখ হাসিনার ভারত সফর শেষ হয়েছে।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কবিষয়ক ধারাভাষ্যকার ও অল ইন্ডিয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি গৌতম লাহিড়ী ভোরের কাগজকে বলেন, এই সফরে বাংলাদেশ অনেককিছু পেয়েছে। ভারত কী পেয়েছে তা আমরা এখনো বুঝে উঠতে পারিনি। তিনি বলেন, এবারের সফরে নরেন্দ্র মোদি ও শেখ হাসিনা শুধু একান্তে বৈঠকই করেননি, তারা একান্তে মধ্যাহ্ন ভোজনও করেছেন। এই ভোজই সফরের সফলতার পরিচয় দিচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, এই সফরে তিস্তা চুক্তি না হলেও তার চেয়ে বড় প্রাপ্তি ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট, যা দীর্ঘদিন বাংলাদেশ দাবি করে আসছিল। নেপাল ও ভুটানে পণ্য রপ্তানিতে এটা খুব কাজে আসবে। তিনি বলেন, এই সফরে কুশিয়ারা চুক্তির মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় কোনো নদীর পানি নিয়ে সমঝোতা বা চুক্তি হলো। এখন পর্যায়ক্রমে বাকি ৫২টি নদীর সমস্যা সমাধান করা হবে। নিত্যপণ্যের বিষয়ে বাংলাদেশের একটি প্রস্তাবনা ছিল, ভারত তাতে রাজি হয়ে বলেছে- এখন থেকে আর আচমকা নিত্যপণ্যের সরবরাহ বন্ধ না করে নিরবচ্ছিন্ন সহায়তা দেবে। বাংলাদেশে জ্বালানি তেল দিতেও ভারত সম্মত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এখন ওয়াগনে তেল যাচ্ছে বাংলাদেশে, এতে খরচা বেশি হচ্ছে। কাজেই তেলের পাইপলাইন দ্রুত নির্মাণের জন্য বাংলাদেশকে বলা হয়েছে। তখন জ্বালানি তেলের অর্থনৈতিক সুফল পাবে বাংলাদেশ। সেপা চুক্তির বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ যেদিন থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হবে- সেদিন থেকে দুই দেশের মধ্যে চুক্তিটি কার্যকর হবে।

এর আগে সফর নিয়ে প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশ জানিয়েছে, দেশটির সব বন্দর, সড়ক, নৌপথ ব্যবহার করে বিনা মাশুলে তৃতীয় কোনো দেশে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে বাংলাদেশ। বিষয়টি ছিল বাংলাদেশের জন্য বহুল কাক্সিক্ষত। আঞ্চলিক ও উপআঞ্চলিক ট্রান্সশিপমেন্ট ও ট্রানজিটের ভারতীয় এ প্রস্তাবকে বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে। এর বাইরে ভারত বাংলাদেশকে তৃতীয় দেশে পোশাক পণ্যসহ অন্যান্য পণ্য রপ্তানিতে মাল্টিমোডাল কানেকটিভিটির প্রস্তাব দিয়েছে, যা দুই দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ থেকে প্রথমে ট্রাকে করে ভারতে প্রবেশ করবে রপ্তানি পণ্য। এরপর ট্রেনে করে তা যাবে সমুদ্র বন্দরে। সেখান থেকে জাহাজে করে পণ্য যাবে ইউরোপ বা আমেরিকার বন্দরে। পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের স্থিতিশীল প্রবাহ বিবেচনা করা এবং জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করার প্রতিশ্রæতিও ইতিবাচক মন্তব্য বিশ্লেষকদের। অন্যান্য পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে সীমান্তে মৃত্যু কমিয়ে আনার জন্য একটি বিস্তৃত বোঝাপড়া, দুই দেশের পাওয়ার গ্রিড সংযোগ করার জন্য একটি চুক্তি এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের তাদের স্বদেশে দ্রুত ও নিরাপদে প্রত্যাবর্তনের জন্য ঢাকাকে সমর্থন করার জন্য ভারতীয় আশ্বাস।

ট্রান্সশিপমেন্ট ও ট্রানজিটের ভারতীয় এ সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি উল্লেখ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. লাইলুফার ইয়াসমিন গতকাল ভোরের কাগজকে বলেন, যেটা এতদিন ধরে হয়নি সেটা এবারের সফরে হয়েছে। ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটানে বাংলাদেশি পণ্য যাবে- এটা অনেক বড় অর্জন। একইসঙ্গে তিনি মনে করেন, দেশ দুটির সঙ্গে যদি মুক্ত বাণিজ্য গড়ে ওঠে সেক্ষেত্রেও লাভবান হওয়া যাবে। তার মতে, তিস্তা চুক্তি না হওয়ায় আমাদের মধ্যে অপ্রাপ্তি রয়েছে ঠিকই; কিন্তু ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে পণ্য পরিবহন ইতিবাচক বিশ্লেষকদের মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের আগে পানি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও জ্বালানি- এই তিন বিষয়ের ওপর বেশি মনোযোগ ছিল বাংলাদেশের। সফরে ওই তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে এবং বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নতুন অনুরোধ এবং পুরনো বিষয় পুনর্ব্যক্ত করা হলেও যৌথ বিবৃতিতে ভারতের পক্ষ থেকে ওই বিষয়গুলো নিয়ে কোনো ধরনের জোরাল প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখা যায়নি।

সাবেক একজন কূটনীতিক এ বিষয়ে বলেন, একটি সফরের মূল বিষয়বস্তুর প্রতিফলন হচ্ছে যৌথ বিবৃতি এবং এর মাধ্যমে সবাইকে জানানো হয় কী কী সিদ্ধান্ত হয়েছে। পানি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও জ্বালানি নিয়ে আলোচনার বিষয়টি যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ আছে জানিয়ে তিনি বলেন, কিন্তু কোনো ধরনের প্রতিশ্রুতি বা অঙ্গীকার করা হয়নি। ২০১১ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময়ে তিস্তা নদীর পানি চুক্তির কথা ছিল, কিন্তু ভারতের অভ্যন্তরীণ জটিলতার কারণে এটি করা যায়নি। ওই সময় থেকে অর্থাৎ ২০১১, ২০১৫, ২০১৭, ২০১৯, ২০২০ ও ২০২১ সালে যত শীর্ষ বৈঠক হয়েছে প্রতিটিতে তিস্তা চুক্তির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী, উভয়ের মন্তব্য যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু এবারের যৌথ বিবৃতিতে শেখ হাসিনা বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেছেন উল্লেখ আছে, কিন্তু এর বিপরীতে নরেন্দ্র মোদি কী বলেছেন সেটির কোনো উল্লেখ নেই।

এ বিষয়ে সাবেক আরেকজন কূটনীতিক বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে যদি কোনো বাক্য যৌথ বিবৃতিতে ব্যবহার করা হয়, তবে অন্য প্রধানমন্ত্রী ওই অনুরোধের বিপরীতে কী জবাব দিয়েছেন সেটির উল্লেখ থাকতে হয়। ২০২২-এর সফরের যৌথ বিবৃতিতে তিস্তা প্রসঙ্গে বলা হয়, আগের আলোচনাকে মনে করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘকাল ধরে অমীমাংসিত থাকা তিস্তা নদীর অন্তর্বর্তীকালীন পানিবণ্টন চুক্তি সম্পন্ন করার অনুরোধ পুনর্ব্যক্ত করেন। কিন্তু যৌথ বিবৃতিতে এর উত্তরে নরেন্দ্র মোদি কী বলেছেন সেটির উল্লেখ নেই।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও অন্যান্য বৈশ্বিক কারণে খাদ্য ও জ্বালানির ক্ষেত্রে সংকট দেখা দিয়েছে, যার প্রভাব অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পড়েছে। প্রতিবেশী ভারত থেকে বাংলাদেশ বিভিন্ন ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করে থাকে। তবে অনেক সময়ে ভারতের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির কারণে ওই দেশ থেকে রফতানি বন্ধ করে দিলে সমস্যায় পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু এবারের সফরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলা হয়েছে, আচমকা নিত্যপণ্যের সরবরাহ বন্ধ করা হবে না।

জানতে চাইলে সাবেক পররাষ্ট্র সচিব শমসের মবিন চৌধুরী গতকাল ভোরের কাগজকে বলেন, সম্পর্কের নিরিখে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ‘গøাস এখন অর্ধেকেরও বেশি পূর্ণ’। সফরের ফলাফল খুবই ইতিবাচক উল্লেখ করে তিনি বলেন, জ্বালানি ও পানিতে বেশিমাত্রায় সাফল্য এসেছে। পাশাপাশি রেলের আধুনিকীকরণে যে সমঝোতা হয়েছে তাতেও বাংলাদেশের জনগণ লাভবান হবে। সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তৃতীয় দেশে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির জন্য বিনামূল্যে ট্রানজিট- এই সফরের একটি প্রধান লাভ এবং এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিকে উপকৃত করবে।

নথি ঘেঁটে জানা গেছে, বাংলাদেশ এর আগে যখন ভারতকে তার ভূখণ্ড দিয়ে ট্রানজিট দিয়েছিল, তখন বিরোধী দলগুলো এর বিনিময়ে কিছু না নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতকে সব দিয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছিল। এবার ভারত যেভাবে বাংলাদেশকে বিনাশুল্কে ট্রানজিট দিয়েছে তাতে কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি হয়েছে তা আঞ্চলিক বাণিজ্যে একটি বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে আসবে। কিন্তু এনিয়ে বিরোধীরা কার্যত মুখ বন্ধ রেখেছেন।

জানতে চাইলে সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী গতকাল ভোরের কাগজকে বলেন, বিরাজমান বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর বিচ্যুতি ঘটিয়েছিল। দীর্ঘদিন পর ক্ষমতায় ফিরে ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গঙ্গা চুক্তি করেন। সঙ্গে দুই দেশের মধ্যে বিচ্যুতি ঘটা সম্পর্কও ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু করেন। তার ইতিবাচক লক্ষণ আমরা প্রধানমন্ত্রীর এবারের দিল্লি সফরে দেখেছি। বিশেষ করে ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে পণ্য পরিবহনের বিষয়টি দুর্দান্ত কাজ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবারের সফরটি অত্যন্ত সফল হয়েছে। এরফলে অর্থনীতির চিত্র অনেকাংশে পাল্টে যাবে।

সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক আরো গভীর করার বিষয়ে এগিয়ে চলেছেন শেখ হাসিনা। তিনি জানেন এবং ভালোভাবে বোঝেন, এই ধরনের কর্মকাণ্ডে উভয়পক্ষের জন্যই সুবিধা রয়েছে। এই সফরে তিস্তা চুক্তি না হলেও তার চেয়ে বড় প্রাপ্তি আছে বাংলাদেশের। তা হলো ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট, যা দীর্ঘদিন বাংলাদেশ দাবি করে আসছিল। নেপাল ও ভুটানে পণ্য রপ্তানিতে এটা খুব কাজে আসবে। আর তাই ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উভয়ের জন্যই পারস্পরিক লক্ষ্য অর্জনের সম্পর্ক হয়ে উঠছে।

সাবেক পররাষ্ট্রসচিব ও দিল্লি ইউনিভার্সিটির বঙ্গবন্ধু চেয়ার শহীদুল হক বলেন, ভারতের বিভিন্ন প্রস্তাব কার্যকর হলে বাংলাদেশের জন্য বৃহত্তর অর্থনৈতিক অঞ্চলে যুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। তিনি বলেন, এই বিবৃতি (যৌথ বিবৃতি) ধরে দুই পক্ষের মধ্যে অনেক কিছুর আদান-প্রদান হয়ে থাকে। আলোচনা ও দরকষাকষি হবে। যেমন- বছরে কোনো ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ভারত কতটা দেবে, তাতে নিশ্চয়ই মোটামুটি সন্তুষ্ট। এর চেয়ে বেশি জোরাল অঙ্গীকার থাকে না। এটাকে সহযোগিতার রূপরেখা ধরে নেয়া যেতে পারে। ভারত বাংলাদেশের অনুরোধে সাড়া না দিলে তো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিষয়ে বিবেচনার আশ্বাস দিত না। সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরটিকে ধারাবাহিক হিসেবে দেখছেন এবং এ বিষয়ে গত কদিন ধরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে নিবন্ধও লিখছেন। তার ভাষ্য, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরকে আমি একটি ধারাবাহিক সফর হিসেবেই দেখি। এটি বিশেষভাবে আলাদা কোনো সফর নয়।

ডি- এইচএ

Source link

Related posts

জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে ভারতের রেড নোটিশ জারির অনুরোধ খারিজ ইন্টারপোলের

News Desk

জলবায়ুবিষয়ক শীর্ষ সম্মেলন শুরু আজ,থাকছেন বাইডেন-জিনপিং

News Desk

সামরিক বাহিনীর হাতে আটক মালির রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

News Desk

Leave a Comment