তার সিনেমা মানেই ভরপুর বিনোদন। সংলাপের আগুনে ভিলেনকে যেন পুড়িয়ে মারেন তিনি। তার নাচ সমগ্র ভারতীয় সিনেমাতেই আইকন হয়ে আছে। বিশেষ করে ‘ডিস্কো ড্যান্সার’ তো কিংবদন্তি। তিনি মিঠুন চক্রবর্তী। আজ ভারতের এ খ্যাতিমান অভিনেতার জন্মদিন। ১৯৫০ সালের ১৬ জুন তিনি জন্মগ্রহণ করেন। অনেকেরই হয়তো অজানা যে ভারত মাতানো মিঠুনের জন্ম কিন্তু বাংলাদেশের বরিশালের ঝালকাঠি জেলায়। শৈশবে তার নাম ছিলো ‘গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী’।
মিঠুন চক্রবর্তী বরিশাল জিলা স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। তিনি ওরিয়েন্টাল সেমিনারিতে পড়েছিলেন। পরবর্তীতে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে রসায়নে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এছাড়াও ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইণ্ডিয়া (এফটিআইআই) থেকে স্নাতক করেন তিনি। ১৯৭৬ সালে মৃগয়া চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। এ ছবির মাধ্যমেই তিনি ‘সেরা অভিনেতা’ হিসেবে ভারতের ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ লাভ করেন।
এ পর্যন্ত ৩০০ টিরও অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন মিঠুন। এরমধ্যে বাংলা, পাঞ্জাবী, তেলেগু, ওড়িয়া, ভোজপুরী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। অনেকেরই হয়তো অজানা যে ভারত মাতানো মিঠুনের জন্ম কিন্তু বাংলাদেশের বরিশালের ঝালকাঠি জেলায়। শৈশবে তার নাম ছিলো ‘গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী’। মিঠুন চক্রবর্তী বরিশাল জিলা স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। তিনি ওরিয়েন্টাল সেমিনারিতে পড়েছিলেন। পরবর্তীতে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে রসায়নে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এছাড়াও ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইণ্ডিয়া (এফটিআইআই) থেকে স্নাতক করেন তিনি।
১৯৭৬ সালে মৃগয়া চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। এ ছবির মাধ্যমেই তিনি ‘সেরা অভিনেতা’ হিসেবে ভারতের ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ লাভ করেন। এ পর্যন্ত ৩০০ টিরও অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন মিঠুন। এরমধ্যে বাংলা, পাঞ্জাবী, তেলেগু, ওড়িয়া, ভোজপুরী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।